Wednesday, July 11, 2018

কিভাবে অর্ডার করবেন

১. পছন্দের প্রোডাক্ট এ ক্লিক করে ওপেন করুন
২. “Click to Buy” বাটনটিতে ক্লিক করুন,
৪. এবার আপনার নাম, ঠিকানা এবং  ফোন নাম্বার দিয়ে ফর্ম টি পুরন করে “Place Order” বাটন টি তে ক্লিক করুন ।
৫. সঠিকভাবে অর্ডার প্লেস করা হলে আপনি অর্ডার details সহ একটি ওয়েলকাম মেসেজ পাবেন । 
Or you can send your Name,  full address, product name or code to :
01962305982 & 01733863032

ডেলিভারি & পেমেন্ট মেথড

ডেলিভারি মেথড এবং চার্জ :

       ঢাকা শহরের জন্য : অর্ডার করার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রোডাক্ট আপনার ঠিকানায় পৌঁছে যাবে । ৪০ টাকা চার্জ প্রযোজ্য।
       ঢাকার বাইরে   :  অর্ডার করার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রোডাক্ট আপনার ঠিকানায় পৌঁছে যাবে । ৬০ টাকা চার্জ প্রযোজ্য। 
       আমরা ঢাকার মধ্যে Emergency/Same day ডেলিভারি দিয়ে থাকি । Emergency/same day ডেলিভারির জন্য আপনাকে দুপুর ১ টার আগে অর্ডার করতে হবে, ১০০ টাকা চার্জ  প্রযোজ্য।
(ন্যাচারাল, পলিটিক্যাল, কুরিয়ার অথবা অনিবার্য কারনবশত ক্ষেত্রবিশেষে ডেলিভারি টাইম-লিমিট বর্ধিত হতে পারে )  

পেমেন্ট মেথড এবং অ্যাকাউন্ট  :


ঢাকা শহরের জন্য “Cash on Delivery” সুবিধা Available .
ঢাকার বাইরে থেকে “Cash on Delivery”  তে প্রোডাক্ট নিতে চাইলে অন্তত ১০% advance পে করতে হবে ।
অ্যাকাউন্ট নাম্বার ঃ

Mobile Banking:
Bkash :- 01733863032
DBBL Mobile: 019623059824
টাকা পাঠিয়ে অবশ্যই কনফার্ম করবেন ।

Saturday, July 7, 2018

weekly offer

� Shopping CROWD.কম দিচ্ছে ...
� পণ্য হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধ করার সুবিধা ।
� ৪৮ ঘন্টার মধ্যে পণ্য ডেলিভারি।
� ৭ দিনের পণ্য পরিবর্তনের সুবিধা
� ৫০০০/- টাকার উপরে পণ্য ক্রয়ে লাইফ টাইম মেম্বারশিপ কার্ড ।
� পণ্যর বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন ।
� অর্ডার করতে ফোন করুন:
✆ 01733863032
✆ 01962305982

#Bkash Payment : 01733863032
#Rocket Payment:
019623059824

এছাড়া ফেইসবুক ম্যাসেজ এর মাধ্যমে অর্ডার করতে চাইলে আপনার নাম + প্রোডাক্ট কোড + এড্রেস + ফোন নম্বর লিখে মেসেজ করুনঃ

#ডেলিভারি_প্রক্রিয়া: ক্যাশ অন ডেলিভারি
#ঢাকার ভিতরে ডেলিভারি চার্জ 50 টাকা,
#ঢাকার_বাইরে ক্যুরিয়ার চার্জ 95 টাকা,
SA-PARIBAHAN অথবা SUNDARBAN কুরিয়ার এর মাধ্যমে ডেলিভারি দেয়া হয়। গ্রাহকদের নিকটবর্তী কুরিয়ার এর অফিস থেকে পণ্য সংগ্রহ করে টাকা পরিশোধ করতে হবে।
👉 Stay with us : http://shoppingcrowdbd.com/
Facebook page: https://www.facebook.com/ShoppingCrowdbd/


http://shoppingcrowdbd.com/

Monday, July 2, 2018

অনলাইন শপিং-এ ঝুঁকছে বাংলাদেশীরা

ফারহানা পারভীন
বিবিসি বাংলা, ঢাকা


বাংলাদেশে ঈদের কেনাকাটায় যোগ হয়েছে নতুন বাজার -- অনলাইনে কেনাকাটা।
বিভিন্ন জায়গা ঘুরে, যাচাই করে কেনাকাটার যে চল ছিল এখনো সেটা রয়েছে। সাথে যোগ হয়েছে ইন্টারনেটভিত্তিক এই শপিং। জামা, কাপড়, জুতা থেকে শুরু করে টুপি, আতর, জায়নামাজ সবই কেনাবেচা হচ্ছে এখানে।
মেয়েকে সাথে নিয়ে ঈদের শাড়ি দেখছেন তাহমিনা হক। তবে সেই শাড়ি দোকানে বসে দেখছেন না, দেখছেন নিজের বাসার কম্পিউটারে। ইন্টারনেটে কাপড় কেনার একটি সাইট থেকে তারা কাপড়ের রং, ধরন ও দাম যাচাই করছেন।
মিসেস হকের কাছে জানতে চেয়েছিলাম তিনি কেন অনলাইনে কেনাকাটার কথা চিন্তা করছেন? তিনি জানালেন, ব্যস্ততার কারণে শপিং করার খুব একটা সময় হয়ে ওঠে না। যানজট আর ভীড় ঠেলে মার্কেটে যেতেও ইচ্ছা করে না। তাই অনলাইনে শপিং করা তার জন্য সবচেয়ে সহজ। তিনি অনলাইনে যে কোন প্রডাক্ট কেনেন। ওয়েবসাইটগুলোতে যে ফোন নম্বর দেওয়া থাকে সেখানে তাদের সাথে কথা বলে পণ্য সম্পর্কে আরও বিস্তারিত ধারণা নেন। অর্ডার দেন। আর কোন ঝামেলা ছাড়াই তার বাসায় পৌঁছে যায় পছন্দের জিনিসটি।
বাংলাদেশে বেশ কয়েক বছর ধরেই অনলাইনে কেনাকাটার আগ্রহ বাড়ছে মানুষের মাঝে। কর্মব্যস্ততার কারণে রাস্তার যানজট ঠেলে, দোকানে গিয়ে কেনাটাকে তাই অনেকেই এখন সময়ের অপচয় বলে মনে করছেন। ঢাকায় থাকেন শহীদুল ইসলাম। তিনি বললেন, ঈদের কেনাকাটায় এবারে শাড়ীগুলো তিনি কিনেছেন অনলাইনে। আর বাসায় বসে অনলাইনে এসব কাপড় পরিবারের সবার পছন্দেই কেনা হয়েছে।
ইন্টারনেটে এখন বাংলাদেশের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পাওয়া যাচ্ছে। এমনি একটি ওয়েবসাইট এখনি.কম।
ওয়েবসাইটটির মূত পাতায় গেলে দেখা যায় এখানে তারা নিজেদের তৈরি পণ্য বিক্রি করেন না। অন্যদের তৈরি পোশাক, ঘড়ি, চশমা, জুতা, আতর, টুপি, জায়নামাজসহ নানা পণ্যের ছবি রয়েছে সেখানে। পাশে দাম এবং পণ্যের বিবরণ। একটি ফোন নম্বর দেয়া আছে। চাইলে অনলাইনেও অর্ডার দিতে পারেন আবার ফোন করেও কিনতে পারেন। এই অনলাইন শপের মালিক শামীম আহসান বলছিলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশে এভাবে কেনাকাটার ধারণা থাকলেও আমাদের দেশে ছিল না। তাই বাংলাদেশের পণ্য দেশ ও বিদেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতেই তারা এই ওয়েবসাইট চালু করেন।
তিনি জানালেন, এবারে ঈদের সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে মেয়েদের সালোয়ার কামিজ আর ছেলেদের পাঞ্জাবি। এছাড়া টিশার্ট, আতর, টুপি, ও খেজুর। আর গত ঈদের চেয়ে এবারে কেনাবেচা দ্বিগুণ হচ্ছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
বাংলাদেশে এখন এধরনের ওয়েবসাইটের বাইরেও সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে বিভিন্ন পেজ খুলেও বেচাকেনা হচ্ছে বিভিন্ন জিনিসের। ফেসবুকে এমন একটি পেজের নাম স্টাইল ওয়ার্ল্ড কালেকশন। পেজটিতে যেয়ে দেখা তখন পর্যন্ত পাঁচ লক্ষ ৭৫০০ লাইক রয়েছে। সেখানে মেয়েদের পোশাক ছাড়াও পাওয়া যায় ছেলেদের পোশাকও। এই একি নামে গুলশানের একটি শপিং মলে তাদের দোকান রয়েছে। স্টাইল ওয়ার্ল্ডের মালিক মিস পলি বললেন, ২০০৫ সাল থেকে তিনি ঐ শপিংমলে দোকান দিয়েছেন। বেচাকেনা খুব একটা খারাপ ছিল না। তবে গত দুবছর হল তিনি ফেসবুকে একটি পেজ খুলো তার দোকানের সব পণ্যের ছবি আপলোড করাতে বিক্রি বেড়েছে কয়েকগুণ।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস বেসিস-এর সভাপতি ফাহিম মাশরুর জানান, অনলাইনে সবচেয়ে বড় সুবিধা ক্রেতারা যেটা পাচ্ছেন, সেটা হল ঘরে বসে অর্ডার দিয়ে ঘরে বসেই পেয়ে যাচ্ছেন। আর অনেক ক্ষেত্রে এই দাম শপিংমলের দামের থেকেও কম থাকায় ক্রেতারাও আগ্রহী হয়ে উঠছেন।
এক্ষেত্রে ১০০০ টাকার নিচে যেসব পণ্য রয়েছে সেসব পণ্য মানুষ বেশি কিনছে বলে তিনি জানান। প্রথমে এটি রাজধানী ঢাকা-কেন্দ্রিক থাকলেও এখন বড় বড় শহরের মানুষও ইন্টারনেটে কেনাকাটায় আগ্রহী হচ্ছেন। মি. মাসরুর বলেন, এবারে ঈদ উপলক্ষে ইন্টারনেটে প্রতিদিন তিন থেকে পাঁচ কোটি টাকার কেনাবেচা হচ্ছে বলে তারা হিসেব পাচ্ছেন।
অনলাইনে কেনাকাটার আরেকটি সাইট বাংলাদেশ ব্রান্ডস-এর ধানমন্ডি অফিসে গিয়ে দেখা গেল একটি এপার্টমেন্টে দুই কামরার একটি রুমে অফিসের কাজ চলছে। সেখানে তিনজন কর্মী কম্পিউটারের সামনে ওয়েবসাইটের দিকে নজর রাখছেন । সেখানে তারা প্রতিনিয়ত খেয়াল রাখছেন তাদের ওয়েবসাইটে ক্রেতারা কোন কোন পণ্যের অর্ডার দিচ্ছেন। সেগুলোর একটা তালিকা তৈরি করছেন। অফিসের আরেকটি রুমে ক্রেতাদের অর্ডাকৃত পণ্য ডেলিভারি জন্য প্যাকেট করছেন কিছু কর্মী।
সেখানে আমার কথা হচ্ছিল বাংলাদেশ ব্রান্ডস-এর মালিক সাদিকা হাসানের সাথে। তিনি জানান তার মূল ক্রেতা ঢাকার বাইরে বিভিন্ন শহরের মানুষ আর বাংলাদেশের বাইরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
অনলাইনে কেনাকাটায় যেমন আগ্রহ বাড়ছে মানুষের তেমনি এখানে কেনাকেটা নিয়ে কিছুটা অসন্তোষও রয়েছে কোন কোন ক্রেতার মনে। আমি গুলশানের একটি শপিংমলে গিয়েছিলাম সেখানে বেশ কয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে আমার কথা হয়েছিল। শ্যামলীন মেহরিন হক বললেন, অনলাইনে তিনি একবার একটি লাল কাপড়ের অর্ডার দেন ওয়েবসাইটে দেয়া ছবি দেখে। কিন্তু কাপড়টি যখন তার বাসায় এল, তখন দেখা গেল সেটা কমলা রংয়ের। তাই তিনি মার্কেটে এসে নিজে পরখ করে কাপড় কিনতে চান।
এক রকম জিনিস চেয়ে অন্য রকম জিনিস পাওয়ার কথা যেমন শোনা যায় অনেকের কাছে, আবার বাসায় পণ্য ডেলিভারি নিয়ে বিড়ম্ববনার কথা বললেন অনেকেই। গুলসানের বাসিন্দা মি.ওসমান বললেন, জিনিসটা না আসা পর্যন্ত সারাদিন বাসায় বসে অপেক্ষা করতে হয়। এতে সময়ের অপচয় হয়।
আবার অনেকে বলছেন, ঈদের কেনাকাটায় পরিবারের সবার সাথে কেনাকাটা করতে যাওয়ার যে মজা সেটা অনলাইনে পাওয়া যায় না। বারিধারায় থাকেন লিরা। বন্ধুদের সাথে এসেছেন ঈদের কেনাকাটা করতে। তিনি বললেন, ''আমরা সবাই মিলে ঘুরছি, মজা করছি, একজনের পছন্দের সাথে আরেকজন মতামত দিচ্ছি, দামাদামি করছি এটার মজাই আলাদা।''
অনলাইনে অর্ডার করলে পণ্য পৌঁছে যাচ্ছে বাসায়। মূল্য পরিশোধে পাওয়া যাচ্ছে ব্যাংকের সহায়তাও। অনেকেই মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই পরিশোধ করছেন মূল্য। ক্যাশ অন ডেলিভারি পদ্ধতিতে বা গ্রাহক পণ্য হাতে পাওয়ার পর দাম মেটানোর সুযোগও রয়েছে। তাই ক্রেডিট কার্ডে কেনার বাধ্যবাধকতা নেই।
বাংলাদেশে এখন তাই অনলাইন বাজারে কেনাকাটা করতেই স্বচ্ছন্দ বোধ করছেন ক্রেতাদের একটা বড় অংশ।

Tuesday, June 12, 2018

ফেসবুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালে অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার আশঙ্কা


ফেসবুকফেসবুকের যুগ চলছে। ফেসবুক ব্যবহারকারীরা এখন বন্ধু বা পরিচিতজনের জন্মদিনের শুভেচ্ছা ফেসবুকেই লিখে জানিয়ে দেন। অনেকেই লেখেন ‘হ্যাপি বার্থডে’ বা নানা মন্তব্য। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কাউকে ফেসবুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো মানে নিজের বিপদ ডেকে আনা। সাধারণ ও নিরীহ একটি পোস্ট থেকেই আপনার অ্যাকাউন্টের তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে দুর্বৃত্তরা। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ তথ্যই উঠে এসেছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক ট্যাবলয়েড পত্রিকা দ্য সানের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
দ্য সানের প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সমীক্ষা বলছে, যখন কোনো বন্ধুকে ফেসবুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো হয়, তখন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার এবং ব্যক্তিগত তথ্য চুরি হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। নিরীহ শুভেচ্ছা জানানোর পোস্টের পাশাপাশি অন্যান্য ফেসবুক পোস্ট ঘেঁটে সাইবার দুর্বৃত্তরা যথেষ্ট তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে এবং তা পরে স্পর্শকাতর তথ্য বের করার কাজে লাগায়।
যুক্তরাজ্যে ১৬ থেকে ২৫ বছর বয়সী উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ব্যক্তির মধ্যে একটি সমীক্ষা চালিয়ে এ তথ্য পাওয়া যায়। তাতে দেখা গেছে, ৮৩ শতাংশ অনলাইনে অতিরিক্ত তথ্য শেয়ার করে—এমন বন্ধু বা ব্যক্তিকে সহজেই চিনতে পারেন। এ ধরনের অতিরিক্ত পরিমাণ ফেসবুকে পোস্টকারী ব্যক্তি সহজেই চিহ্নিত হন। তাঁরা ক্রমাগত ফেসবুক পোস্ট করতে থাকেন এবং নিজেদের গোপনীয়তা বজায় রাখতে পারেন না। ফেসবুকে অতিরিক্ত পোস্টকারী ব্যক্তিরা রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস, স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্য, রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি, ছুটির দিনের কাজকর্মের মতো নানা বিষয় পোস্ট করেন। এতে দুর্বৃত্তদের জন্য পোস্টকারী ব্যক্তির ওপর নজরদারি করতে সুবিধা হয়। এতে বাড়ির নিরাপত্তা-ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে।
এ ছাড়া ৫৬ শতাংশ ব্যক্তি তাঁদের বর্তমান অবস্থান ফেসবুকে শেয়ার করেন। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হ্যাকারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। তখন অনেকের অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যায়। সমীক্ষায় অংশ নেওয়া ২৫ শতাংশ ব্যক্তি বলেছেন, বন্ধুদের পাঠানো ভুয়া লিংকে ক্লিক করার পর তাঁদের অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে। একবার অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে সব তথ্যই দুর্বৃত্তদের হাতে চলে যায়।
ব্রিটিশ মিউচুয়াল ফিন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন নেশনওয়াইড বিল্ডিং সোসাইটির মতে, প্রাইভেসি সেটিংস সর্বোচ্চ থাকলেও তখন আর কোনো লাভ হয় না। হ্যাক করার পরে দুর্বৃত্তরা ব্যাংকের তথ্য বা অন্য স্পর্শকাতর তথ্যগুলো কাজে লাগায়। হ্যাকিংয়ের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের ১১ শতাংশের মত হচ্ছে, অ্যাকাউন্ট হ্যাকের পর নিজের বা বন্ধুর অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ ছাড়া তাদের নামে ভুয়া অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে।
নেশনওয়াইডের বিশেষজ্ঞ স্টুয়ার্ট স্কিনার বলেন, মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম দারুণ পদ্ধতি। তবে এতে কোন তথ্য শেয়ার করা হচ্ছে, তা ভাবা গুরুত্বপূর্ণ। তথ্য যাতে বেহাত না হতে পারে, তা ভাবতে হবে।
পরামর্শ: 
*
বন্ধু বা ঘনিষ্ঠজনের পাঠানো যেকোনো লিংকে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন। কোনো রকম সন্দেহ হলে এর উৎস আগে নিশ্চিত হন। 
*
ফেসবুক বা মেসেঞ্জারে ব্যাংক সম্পর্কিত কোনো তথ্য বা কোনো স্পর্শকাতর তথ্য শেয়ার করবেন না। ব্যক্তিগত মনে হলেও একবার হ্যাক হলে তা বেহাত হয়ে যাবে। 
*
প্রাইভেসি সেটিংসে গিয়ে আপনার পোস্ট কারা দেখতে পাবে, তা ঠিক করে দিন। 
*
অপরিচিতজনের বন্ধু হওয়ার অনুরোধ যাচাই-বাছাই না করে গ্রহণ করবেন না। 
*
মাঝেমধ্যে বন্ধুদের তালিকা দেখুন। যাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ কম বা প্রায় অপরিচিত, তাদের বিষয়টি পর্যালোচনা করুন। 
*
ফেসবুকে ব্যক্তিগত তথ্য কতটা পোস্ট করবেন, সে বিষয়ে সচেতন থাকুন। বিশেষ করে জন্মদিন, জন্মস্থানসহ অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে সাবধানতা জরুরি। 
*
কখন বাড়িতে থাকছেন আর কখন বাইরে থাকছেন, ফেসবুকে এ ধরনের তথ্য ট্যাগ করার আগে চিন্তা করুন। বাড়ি কখন খালি থাকে, সে তথ্য দুর্বৃত্তদের না জানানোই ভালো। 
*
ছুটিতে বাইরে যাওয়ার আগে সব তথ্য ফেসবুকে না দেওয়াই যুক্তিসংগত হবে।


কিভাবে অর্ডার করবেন

১. পছন্দের প্রোডাক্ট এ ক্লিক করে ওপেন করুন ২. “Click to Buy” বাটনটিতে ক্লিক করুন, ৪. এবার আপনার নাম, ঠিকানা এবং  ফোন নাম্বার দিয়ে ফর্ম টি...